পৃষ্ঠাসমূহ

বুধবার, ৯ নভেম্বর, ২০১১

ঈদের টানা একসপ্তাহ’র ছুটিতে লোকালয়ে ভিড়ের ঢল নেমেছে

সেলিমঃ গত ৬ই নভেম্বর ঈদুল আযহা’কে সামনে রেখে পুরো মালয়েশিয়ায় টানা এক সপ্তাহের ছুটিতে আজ তিন দিন শেষে চার দিনের মাথায় মানুষ কর্মস্থানে ফেরা শুরু করেছে। এই ঈদুল আযহা বিশ্ব মুসলিমের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি দিন। তদ্রুপ মালয়েশিয়াও সংখ্যাগরিষ্ট মুসলিম দেশে  এই দিনটি অন্যতম। প্রতিবারের ন্যায় এবারের ঈদুল আযহা’র দিনটি তেমন আনুষ্ঠানিকতা দেখা যায়নি। তাই মানুষের আনন্দ, খুশি, ঈদ ছুটি কাটাও ছিল ভিন্ন। আনন্দ উল্লাসের তেমন ঝড় বয়নি। গত কয়েক দিন আগে কালি মা’র দেবী পূঁজা যেভাবে উদযাপন হয়েছে তা সর্বধর্মালম্বীর আনন্দের ছোঁয়া লেগে দেয়। এরপর নতুন বছরের শুরুতে চীনা ধর্মানুষ্ঠানেও উৎসব যেভাবে উদযাপিত হবে মুসলিমদের লজ্জায় মুখ ডুবাবে। সরকারিভাবে অফিস আদালত, কোট-কাছারী, স্কুল-মাদ্রাসা ছুটি হলেও বেসরকারি বিভিন্ন সংস্থার ছুটি হয়নি। যা মুসলমানদের জন্য অবমাননার পরিপন্থী। এদিকে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনাব মুহাম্মদ নাজিব পবিত্র হজ্ব পালনে তাঁর পরিচালনাধীন ভারপ্রাপ্ত প্রধানমন্ত্রী বিভিন্ন সমস্যাজনিত কারণে পবিত্র ঈদুল আযহা প্রতিবারের ন্যায় এবার ব্যতিক্রম দেখা দেয়। এতেও মানুষ যেভাবে খুশির নেশায় মগ্ন হয়ে ঘুরছে সর্বান্তরে। রাস্তা-ঘাট, খোলা মাঠ, হাওড়, নদী পাড়, বালি কণা সমুদ্রাচর, নির্জনালয়, শিশুপার্ক, মনমহল হয়ে উঠেছে বাঁধ ভাঙ্গা জন মিছিল। দু’চোখের অদৃশ্য হয়না কোন অন্তর। মানুষের গুনগুনে হয়ে উঠে পাখির গুঞ্জন।

শনিবার, ২৯ অক্টোবর, ২০১১

মালয়েশিয়া কন্সসিয়াশ এ্যাসোসিয়েশন সাঈদীর মায়ের শোক প্রকাশ

গতকাল শুক্রবার বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমীর মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর মা এর নামাযে জানাযার একাংশ। জানাযায় ইমামতি করেন মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদী-মাশিয়া ডটকম।
মাশিয়া ডটকমঃ গত ২৭ অক্টোবর বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় আল্লামা মুফচ্ছিরে কোরআন মাওলানা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর ঢাকার শহীদবাগস্থ বাসভবনে তাঁর মাতা বেগম গুলনাহার ইউসুফ সাঈদী ইন্তেকাল করেন। "মালয়েশিয়া কন্সসিয়াশ এ্যাসোসিয়েশন" মরহুমার আত্মার মাগফিরাত কামনা করে গভীর সমবেদনায় শোক প্রকাশ করেন। মরহুমার অছিয়তানু্যায়ী সাঈদী জানাযায় ইমামতি করতে পারায় আন্তরিকভাবে অভিনন্দন। উক্ত জানাযায় মানুষের ঢল দেখে খুশির কান্নায় বুক ভরে। শুক্রবার বাদে জুমা মরহুমার নাযাতের জন্য দোয়ার আসর বসানো হয়। উক্ত এ্যাসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দ সেলিম, আহম্মদ, শহীদ, আব্দুল গনি, সাঈদ, মনির, হাফিজ, হানিফ, জুবাইর, মোনাফ, আশরাফ, মিজান, মাহবুব, কালাম, আমিন, ফারুক, দেলোয়ার প্রমুখ। 

শুক্রবার, ২৮ অক্টোবর, ২০১১

মালয়েশিয়ার কুয়ালালমপুর শহরকে ‘টপটেন বেষ্ট সিটি’ শহরে রূপান্তরের উদ্যোগ


কুয়ালালমপুর শহরের ‘টপটেন বেষ্ট সিটি’ প্রকল্পের নকঁশা।

কুয়ালালমপুরঃ প্রধানমন্ত্রী জনাব নাজীব বৃহত্তম কুয়ালালমপুর শহরকে ‘টপটেন বেষ্ট সিটি’ শহর চালু করার উদ্যোগ হাতে নিয়েছেন। আন্তর্জাতিক বাণিজ্য ও শিল্পমন্ত্রী সেরী মোস্তাফা মুহাম্মদ বলেন অর্থনীতিবিদ গোয়েন্দা ইউনিটের (ইআইউ)২০১১ রিপোর্টে ৭৯তম বিশ্বব্যাপী টপটেন সিটি বাছাই পর্বে কুয়ালালপুর ১৪০ নম্বর শহর হিসেবে স্থানাধিকার করে। “আমাদের অধিবেশন হবে টপটেন সিটি” তিনি এ কথা বলার পর মঙ্গলবার নাজা টিটিডিআই’স কেএল মহানগরী প্রকল্প চালু করে। মোস্তাফা ছিলেন প্রধানমন্ত্রী সেরী নাজীব বিন রাজ্জাকের উপদেষ্টা প্রতিনিধি। ‘ইআইউ’এর শীর্ষ টপটেন সিটির মধ্যে ছিল- মেলবোর্নে, ভিয়েনা, ভ্যাঙ্কুভার, টরন্টো, ক্যালগ্রে, সিডনি, হেলসিঙ্কি, পার্থ, এডিলেড (অষ্টমে ছুঁই ছুঁই) অকল্যান্ড। জনাব মোস্তাফা বলেন বৃহত্তম কুয়ালালমপুরকে রূপান্তরের জন্য মহানগরী প্রকল্পে রিঙ্গিত ১৫ বিলিয়ন খরচ হবে। তিনি প্রথম পর্যায়ে ৫.৩হাই বিশিষ্ট ‘মাট্রেড সেন্ট্রাল’ এবং একটি কনভেনশন ও প্রদর্শনী কেন্দ্র, শপিং মলে, বাণিজ্যিক ও আবাসিক ইউনিট নিমার্ণ দেখতে চাই। “আন্তর্জাতিজ ঘটনাবলী এবং প্রদর্শনী সেন্ট্রার হিসেবে নতুনভাবে রাজধানীর মধ্যে প্রধান মন্ত্রীর নিজস্ব কার্যালয় নিমার্ণ”। “মোস্তাফার বক্তৃতায় প্রধানমন্ত্রী উদাহারণ দিয়ে বলেন মহানগর প্রকল্পটি সরকার ব্যক্তিগত সেক্টর এবং জাতীর যৌথ প্রচেষ্টায় অর্থনীতির বিকাশ ঘটাবে”। প্রধানমন্ত্রী সেরী নাজীব বৃহত্তম কেএল নগর প্রকল্পটি আন্তর্জাতিক স্ট্যান্ডার্ড বৈশিষ্ট্যে কুয়ালালমপুর শহর রূপান্তরে নাজা টিটিডিআই ইন্স্যুরেঞ্জ থেকে অর্থনৈতিক ও ইঞ্জিন পূরণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা চেয়েছিলেন। তিনি আরো বলেন আমি আশা করি কুয়ালালমপুর আন্তর্জাতিক সেক্টর এবং বিদেশী বিনিয়োগকারীদের আকৃষ্ট নগর হিসেবে গড়ে তুলতে সক্ষম হবে। মান ও গুণ সম্পন্ন উন্নত ডিজাইনের রুচিসম্মত সবুজ দালান এবং অন্যান্য উন্নত ও উন্নয়ন শহরের মত কুয়ালালমপুরকে নগর ‘টপটেপ বেষ্ট সিটি’ নিমার্ণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর প্রত্যাশা। 

বুধবার, ২৬ অক্টোবর, ২০১১

লিবিয়া পুনর্নির্মাণে অতিশীঘ্রই উন্নতি ও পরিবর্তনের ঘোষণা দেবেন।


এমশিয়া ডটকমঃ লিবিয়ায় নতুন প্রধানমন্ত্রীর অধীনে পুনর্নির্মাণে কোন সমস্যা নেই, বিশেষত নিজ দেশীয় তেল-গ্যাস সম্পদ মালিকানাধীন সমর্থিত, লিবিয়ার রাষ্ট্রদূত মালয়েশিয়ার ডাঃ আবু বাকার আল মানছুরী’র কাছে বলেন। তিনি আরো বলেন তার দেশের প্রত্যাশিত নতুন সরকারের নেতৃত্বে লিবিয়াকে শীঘ্রই উন্নয়ন এবং পরিবর্তনশীল দেশ হিসেবে ঘোষণা দেবে।
এখন সঠিক উন্নতি প্রদানে জন্য প্রত্যাশিত কাঠামোগত শাসন ব্যবস্থা প্রস্তুত হচ্ছে লিবিয়ায়। লিবিয়ায় অন্যান্য দেশ থেকে সহায়তার গ্রহণের জন্য প্রস্তুত এবং আনুগত্য থাকবেন। তবে উন্নয়ন প্রক্রিয়ায় উপযুক্ত সময়ের স্বদ্যব্যবহার হবে, “অনুষ্ঠান শেষে তিনি জাতীয় পত্রিকার সম্পাদককে বলেন আজ এই বিকেলে এখানে লিবিয়ার স্বাধীনতা উদযাপন।
ইতিমধ্যে, জনাব আবু বাকার লিবিয়ানবাসীকে ফোন করে বাড়ী ফিরে যেতে এবং একত্রে একটি নতুন স্বাধীন গণতান্ত্রিকগঠন হয়েছে  বলেন। রাষ্ট্রদূত আরো বলেন “মালয়েশিয়ার কাছ থেকে আমরা আমাদের এই পরিকল্পনার সমর্থন এবং অভিনন্দন চাই।
লিবিয়ার একজন ব্যক্তি আবু বক্কর আল হামিদ আম্মার (৪৮), দেশের মধ্যে সে যন্ত্রপ্রকৌশলী ইঞ্জিনিয়ারিং শেষ করে বাড়ি ফিরে যাবেন । তিনি বলেন “মুয়াম্মার গাদ্দাফি’র মৃত্যু (লিবিয়ানবাসীর বেদখল বিদ্রোহী নেতা) ভাল এবং সুফলের এর পরিবর্তন” বলে গণ্য করেন”।

মঙ্গলবার, ২৫ অক্টোবর, ২০১১

হিন্দু/তামিল এর ধর্মীয় উৎসবে ৪দিনের ছুটিই বাড়ি ফেরার ঢল

প্রদীপে আলোকিত উৎসব
লিখেছেন আবদুল গণি, মালয়েশিয়াঃ আগামী ২৬ অক্টোবর থেকে হিন্দু/তামিলের ধর্মীয় বড় দিন। তাদের ভাষায় এই দিনটির নাম 'এ রো অফ লাইট'। এই উত্সব বিভিন্ন সম্প্রদায়ের বিভিন্ন সময়সীমার সময় উদযাপন করা হয়। যদিও দিন একই কোর এবং নেপাল ও ভারতের সর্বত্র একই দিনে পড়েকিন্তু এই দিন গ্রেগরিয়ান হিন্দু পঞ্জিকা সংস্করণস্থানীয় কমিউনিটি ব্যবহৃত নির্ভর মাস জলপ্রপাত। সংস্করণ আমান্তা ("বালেন্দু সমাপ্তি"ভারতের জাতীয় ক্যালেন্ডার হিসাবে হিন্দু পঞ্জিকা গৃহীত। এই ক্যালেন্ডারে দক্ষিণ ভারত এবং মহারাষ্ট্রমধ্যে ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হয়। উৎসবটি তারা 'আলো' এবং 'ফুল' এর পূঁজায় তাদের ধর্মকে মহিমান্বিত করবে। এই উৎসবমূখর দেশ হল- মালয়েশিয়া, সিঙ্গাপুর, শৃলংকা, আফ্রিকা দেশ সমূহ। সামনে রেখে বিভিন্ন সরকারী অফিস আদালত ৪ দিনের ছুটি'ই শহর মুখীরা বাড়ি ফিরা থেকে শুরু করে কেনা-কাটায় বিভিন্ন সপিং কমপ্লেক্স, আবাসিক হোটেল, কাঁচা বাজার, পাইকারী ও মুদির দোকান, বাস টার্মিনাল, রাস্তা-ঘাট এবং হাইওয়ে ভিড়ে ঢল নেমেছে। এখানে বিভিন্ন সম্প্রদায়ের মধ্যে এটি তৃতীয় বৃহত্তম গোষ্ঠী এবং বছরের এটিই বড় উৎসব। এদিনে তারা নানান আনন্দে মেতে উঠে। এই উৎসবকে সামনে রেখে সর্বস্তরের ব্যবসায়ী মালামাল মজুত করতে ব্যস্ত হয়ে পড়ে। এখানে সর্বসাধারণের জন্য আনন্দ এবং হৈ হুল্লাস ছুটির দিন। সব সম্প্রদায় ছুটি কাটাতে গিয়ে হিন্দু/তামিলের অংশিদার হয়ে খুশির বাঁধ ভেঙে দেয়। এদিনকে সামনে রেখে টিকেটের অভাবে বিভিন্ন যাত্রীরা বাড়ী ফিরতে না পেরে পত্রিকা এবং খবরের শিরোনাম হয়ে আসে। পর্যটক এবং বীচ এলাকার আবাসিক হোটেল গুলো এক সপ্তাহ আগে থেকে বুকিং হয়ে যায়। ছোট ছোট পরিবারেরা ব্যক্তিগত গাড়ি নিয়ে বেরিয়ে পড়ে কয়েক দিনের জন্য। 
শুধু তাই নয়, এই উৎসবে বিভিন্ন অলি-গলি এবং খোলা মাঠে হাট, মেলা,  বানিজ্য বসতে শুরু করে। নিম্ন হারে বেচা-কেনা ভরপুর। মালয়েশিয়ায় ছুটির দিনে যেমন খুশি তেমন ব্যবসায় ভরাডুবি।  

সোমবার, ২৪ অক্টোবর, ২০১১

অবৈধ বাঙ্গালীদের জন্য মালয়েশিয়ায় বিশেষ সুযোগ

নিবন্ধের জন্য লাইনে দাঁড়ানো।
এমশিয়া ডটকমঃ গত ১৩ জুলাই ২০১১ থেকে ১৩ আগষ্ট পর্যন্ত ১মাসের সময়সীমায় নিবন্ধন রেজিষ্ট্রেশন শুরু হয়।এতে রেজিষ্ট্রেশন সম্পূর্ণ না হওয়ায় ২০আগষ্ট পর্যন্ত সময় বর্ধিত করেন।বিভিন্ন কর্মব্যস্থ এবং দূরবর্তী নিবন্ধক পূঙ্খানোপূঙ্খভাবে নিবন্ধিত হতে না পারায় পররাষ্ট্রমন্ত্রণালয়ের নির্দেশে ৬সেপ্টেম্বর পর্যন্ত পূণরায় বর্ধিত হলেও ঈদের বিভিন্ন সরকারী বন্ধের ফলে ২৮আগষ্ট নিবন্ধন রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন করেন।এতে ২ লাখ ৬৮ হাজার অবৈধ লাখ ৩৩ হাজার বৈধ বাংলাদেশী নিবন্ধিত হয়।প্রায় লাখ বাংলাদেশী শ্রমিক নিবন্ধনের সুযোগ পায়। শুধু তাই নয়, ইন্দোনেশিয়া, থাইল্যান্ড, কম্বোডিয়া, পাকিস্তান, ইন্ডিয়া, নেপাল, ভিয়েতনাম, ফিলিপাইন, শৃলংকা, মায়েনমার ইত্যাদির বৈধ-অবৈধ প্রায় ২০লাখ নিবন্ধিত হয়।
অবৈধদের দেশে ফেরার সুযোগ দেয়ার পাশাপাশি অভিবাসী শ্রমিকদের শৃঙ্খলা ফেরানোর জন্যই বৈধদেরও নিবন্ধনের আওতায় আনা হয়েছে।এখানে অবৈধভাবে অবস্থান করা বেশিরভাগ বাংলাদেশীই নিবন্ধনের সুযোগ গ্রহণ করেছেন।কোন ডুকোমেন্ট ছাড়াই নিবন্ধিত হয়ে ছ’মাসের ফর্দ পেয়ে পারমিটের অপেক্ষামান আছে।এদিকে ছ’মাসের সময়কে দশ মাসে বাড়িয়ে যাদের কোন ধরণের ডুকোমেন্ট নেই তাদের নতুন পাসপোর্টের জন্য স্বস্ব ঠিকানায় পূর্ণ তদন্ত পাঠিয়ে সুষ্ঠভাবে পারমিট দেওয়ার কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেছেন। আর তদন্তে যাদের ভূল তথ্যে পাওয়া যাবে তাদের স্বসম্মানে দেশে ফিরে যাওয়ার সুযোগ প্রদান করা হবে বলে উল্লেখ করেন। নয়তো পরবর্তীতে আইনের মাধ্যমে কঠোর শাস্তির ব্যবস্থা নিতে বাধ্য হবেন বলে ব্যক্ত করেন।আরো উল্লেখ করেন সুষ্ঠভাবে পাসপোর্ট পাওয়ার পর পাসপোর্ট এবং যাবতীয় ডকুমেন্টপত্র সতর্কতার সহিত নিজ হেফাজতের গুরুত্ব আরোপ করেন। অন্যথায় পাসপোর্ট বা ডকুমেন্টপত্র হারিয়ে অথবা নষ্ট হয়ে গেলে নতুন সংযোনের জন্য একবছর অপেক্ষা করতে হবে। হারানো বা নষ্ট হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিকটস্থ পুলিশ ষ্টেশনে রিপোর্ট আবশ্যক।একই ভূল বার বার অগ্রহণযোগ্য বরং জরিমানার আওতাভূক্ত হবে। নতুন পাসপোর্টের জন্য পূনরায় দরখাস্থ করতে হবে।

শুক্রবার, ২১ অক্টোবর, ২০১১

বিশ্বের দীর্ঘতম সেতু মালয়েশিয়া

পুরাতন সেতু
নতুন সেতু কাজ চলাকালীন অবস্থা

এমশিয়া ডটকমঃ  ‘পোয়ালা পিনাঙ’এ ১৩.৫কিমি. পুরাতন একটি দীর্ঘ সেতু থাকলেও তার পাশাপাশি নতুনভাবে আরেকটি সম্পন্ন হতে যাচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনাব আবদুল্লাহ মুহাম্মদ বাদাওয়ী’র আমলে(২০০৮সালে) অনুমোদন হলেও বর্তমানে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জনাব মুহাম্মদ নাজীব এর অধীনে সেতুটি নভেম্বর ২০০৮ থেকে নভেম্বর ২০১৩ পর্যন্ত সময়সীমাই সেতুটির কাজ আরম্ভ হয়ে এই পর্যন্ত ৬৫% কাজ সম্পন্ন হয়।চলতি বছরের শেষের দিকে ৭০% কাজ বুঝিয়ে দিবে বলে কথা দেয়। বাকী ৩০% অসমাপ্ত কাজ সময়সীমার দু’মাস আগে সম্পন্ন হবে বলে প্রতিশ্রুতি দেয়।প্রকল্পটির বাজেট ছিল ৪৫০ কোটি টাকা (৪.৫ বিলিয়ন রিংগীট) এবং সেতুটির দৈর্ঘ্য ২৪ কিমি.।তার মাঝপথে পাঁচতলা বিশিষ্ট রেষ্ট হাউস, সপিংকমপ্লেক্স, পেট্রোলনাস চৌ-কারে নির্মিত। এটি একটি বিশ্বের অন্যতম সেতু হিসেবে স্থান দখল করবে।

‘পোয়ালা পিনাঙ’ একটি উপদ্বীপ হলেও অঞ্চলটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য শিল্পকেন্দ্রের উল্লেখযোগ্য। পুরাতন সেতু এবং বন্দর দিয়ে দৈনন্দিন বিভিন্ন দেশের পণ্য-দ্রব্যাদী আসা-যাওয়া করে। যা গোটা মালয়েশিয়া উন্নয়নের শিংহভাগ এই শিল্প বানিজ্যে অবদান রাখে। অন্যদিকে মালয়েশিয়াও এশিয়া মহাদেশের অন্যতম পর্যটক দেশ হিসেবে পর্যটকদের মনোরম পরিবেশে ভ্রমণে উৎসুক করে তুলে।