সেলিম মালয়েশিয়াঃ নেপালের দীপাক কার্তী নামে ২৬ বছরের এক যুবক বাইসাইকেল যুগে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ মহাদেশ ভ্রমণ করার একটি চূড়ান্ত প্ল্যান সৃষ্টি করে। দীপাকের বয়স যখন ২৩বছর তখন (২০১১ইং থেকে) ভ্রমণ শুরু করে এশিয়া মহাদেশে নেপাল, ভূটান, ভারত, পাকিস্তান, শৃলঙ্কা, মালদ্বীপ ও বাংলাদেশ এবং অন্যান্য এ পর্যন্ত ১৬টি দেশ ভ্রমণ করেছে। দীপাক বর্তমানে মালয়েশিয়া ভ্রমণাদীন আছে। মালয়েশিয়া ২০দিন ভ্রমণ শেষে সিঙ্গাপুর, ইন্দুনেশিয়া, থাইল্যান্ড, ফিলিপাইন, হংকং ও জাপান শেষ করে আবার নেপাল ফিরবে। এরপর আফ্রিকা মহাদেশ দিয়া শুরু করবে দীপাকের বাইসাইকেল ভ্রমণযাত্রা। এভাবে ১৯৫টি দেশ ভ্রমণ শেষ করবে তার বয়স যখন ৩৮ বছর উর্ত্তীণ হবে।
দক্ষিন এশিয়ার উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশ মালায়েশিয়ার বাস্তব প্রেক্ষাপট, ঐতিহ্য, সৌন্দর্য, জনসংখ্যা ও জলবায়ুর কথা বলে..... (Developed and developing countries in South Asia in Malaysia in the background, tradition, beauty, and the climate of the population .....)
বৃহস্পতিবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
মনির খাঁন ও হেমা মালয়েশিয়া আসতেছে
সেলিম মালয়েশিয়াঃ বাংলাদেশ ও মালয়েশিয়া যৌথ উদ্যোগে রেমিটেন্স এন্ড ইনভেস্টমেন্ট ফেয়ার’২০১৪ উপলক্ষে আগমী ২১-২২ সেপ্টেম্বর রবি ও সোমবার ২দিন ব্যাপী মালয়েশিয়া প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য বিনামূল্যে কুয়ালালুমপুর দাতারান মারদেকা স্টেডিয়ামে একটি বিশাল কনসার্ট আয়োজন করা হয়েছে। উক্ত কনসার্টে প্রবাসী বাংলাদেশীদের জন্য জনপ্রিয় গান নিয়ে আসবেন কন্ঠ শিল্পী মনির খাঁন ও
হেমা। অনেক বছরের প্রতিক্ষায় এ অনুষ্ঠানকে ঘিরে প্রবাসী বাঙ্গালীরা আনন্দে উল্লাস। কুয়ালালুমপুর থেকে দূরে বসবাসরত শ্রমিক বাঙ্গালীরা স্ব স্ব কোম্পানীকে এক সপ্তাহ ছুটির আবেদন করে উক্ত অনুষ্ঠানে যথা সময়ে উপস্থিত হওয়ার উদ্যোগ নেয়। রবিবার বিকাল ৩ঘটিকা থেকে অনুষ্ঠান আরম্ভ হবে।
সোমবার, ১৫ সেপ্টেম্বর, ২০১৪
মালেয়েশিয়া বাঙ্গালীদের ভিড়ের বন্যা
সেলিম মা’ শিয়াঃ মালেয়েশিয়ায় প্রতি শুক্র, শনি/রবিবার ছুটি দিন হলেও মালয়েশিয়া কুয়ালালুমপুর শহরে শনি, রবিবার ছুটিদিন হিসেবে বিভিন্ন শ্রেণীর বাঙ্গালী শ্রমিকেরা কারণে অকারণে ছুটে আসে কতরায়া বাংলা মার্কেট। বৈধ-অবৈধ বাঙ্গালীরা বেরিয়ে এসে ভিড়ের বন্যায় কতরায়া হয়ে উঠে ফকিরাপুলের মোড়। কতরায়া ঢুকলে বুঝা যাইনা মালেয়েশিয়ার অর্ন্তরভূক্ত কিনা বাংলাদেশ? হৈ হুল্লাশে এক আজব কাণ্ড। এক কথায় বলা যাই ফকিরাপুলের এক অবিকল শহর। এক দিকে শনি, রবি যেমন ছুটির দিন তেমনি আবার অবৈধ বাঙ্গালী শ্রমিকের জন্য ভয়ের দিন। বিশেষ করে প্রতি রবিবার এই কতরায়া বাংলা মার্কেটে বড় ধরনের অভিযান শুরু হয়। তাই বাঙ্গালীরা কৌশল অবলম্বন করে শনিবারে বেরিয়ে আসে ছুটে কাটাতে। এই সুযোগে প্রশাসন বাহিনী গত শনিরাব ১৩ই সেপ্টেম্বর ৬টি বাহিনীর সমন্বয়ে তকরায়া বাংলা মার্কেটে একটি বড় ধরণের অভিযান চালিয়ে প্রায় ৫শত বাঙ্গালী শ্রমিক ধরিয়ে পেলে। এর পরও বরিবার দেখা যায় সেই হৈ হুল্লাশে জোয়ারে থৈ থৈ।
শুক্রবার, ২৯ আগস্ট, ২০১৪
ফারুকী হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ, পুলিশের গুলি
টিভি চ্যানেলে বিভিন্ন ধর্মীয় অনুষ্ঠানের উপস্থাপক ও আলোচক মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে গলা কেটে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেছেন তার সমর্থকরা।
তাকে খুনের খবর ছড়িয়ে পড়লে বুধবার রাত ১০টার দিকে চট্টগ্রাম পাঁচলাইশের মুরাদপুরে সমর্থক আলেমরা রাস্তায় নেমে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। এসময় তারা গাড়ি ভাঙচুরও করেন।
এর পরপরই আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের নেতাকর্মী সমর্থকরা নগরীর মুরাদপুর, বিবিরহাট, অক্সিজেন মোড়, শোলকবহর, দুই নম্বর গেট এলাকায় বিক্ষোভ করে ও দোকানপাট ভাঙচুর করে। এসময় পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ ফাঁকা গুলি ছোড়ে।
নগর পুলিশের উপকমিশনার (উত্তর) হারুন অর রশীদ হাজারী জানিয়েছেন, বর্তমানে পরিস্থিতি স্বাভাবিক রয়েছে।
এদিকে রাত ১২টা পর্যন্ত খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, আহলে সুন্নাত ও ইসলামী ছাত্রসেনার দুই/তিনশ নেতাকর্মী সমর্থক সংসদ ভবনের সামনে অবস্থান করছেন। তাদের আরেকটি গ্রুপ সেখান থেকে মোহাম্মদপুরের দিকে মিছিল নিয়ে গেছে।
এদিকে চট্টগ্রাম আহলে সুন্নাত ওয়াল জামাতের একজন শীর্ষস্থানীয় নেতা নাম প্রকাশ না করার শর্তে জানিয়েছেন, আগামীকাল বৈঠক করে তারা এই হত্যাকাণ্ডের প্রতিবাদের ধারাবাহিক কর্মসূচি ঘোষণা করবেন।
রাজধানীর পূর্ব রাজাবাজরে মাওলানা নুরুল ইসলাম ফারুকীকে গলা কেটে হত্যা করেছে দুর্বৃত্তরা। বুধবার রাত সোয়া ৯টার দিকে তার ১৭৪ নং পূর্ব রাজাবাজারের নিজ বাসার সামনেই এ ঘটনা ঘটে।
মাওলানা ফারুকী চ্যানেল আইয়ের ‘কাফেলা’ অনুষ্ঠানের উপস্থাপক, মাইটিভিতে ‘সত্যের সন্ধানে’সহ আরো কয়েকটি বেসরকারি চ্যানেলে ধর্মীয় অনুষ্ঠানের আলোচক বা উপস্থাপক ছিলেন। এছাড়া তিনি হাইকোর্ট মাজার মসজিদের খতিব হিসেবেও কাজ করতেন।
ইবোলা পরিস্থিতি ভয়াবহ, সতর্ক করলো যুক্তরাষ্ট্র
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সতর্ক করে বলেছে, মরণঘাতী ইবোলা ভাইরাসের ‘মহামারী’ পশ্চিম আফ্রিকায় ভয়াবহ আকার ধারণ করেছে। অনেকক্ষেত্রে এ রোগে আক্রান্ত হয়ে যারা মারা যাচ্ছেন তাদের প্রকৃত সংখ্যা উঠে আসছে না।
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সেন্টার ফর দ্যা ডিজিজ কন্ট্রোল অ্যান্ড প্রিভেনশান এর পরিচালক টম ফ্রিডেন বুধবার এক সংবাদ সম্মেলনে এই সতর্কতার কথা বলেন।
তিনি বলেন, ইবোলা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে নিহতের সংখ্যা বাড়ছে। আগের চেয়ে এর অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে।
‘বিশ্ব এর আগে ইবোলার এমন ভয়াবহতা আগে কখনো দেখেনি। এটা শুধু মৃত্যুর সংখ্যার হিসাবে নয়। বরং আমরা জেনেছি সেখানে নিহতের সংখ্যা যা এসেছে প্রকৃতপক্ষে তার চেয়ে অনেক বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে’, যোগ করেন টম ফ্রিডেন।
পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর মধ্যে ইবোলা সবচেয়ে বেশি মহামারী ছড়িয়েছে লাইবেরিয়াতে। সেখানে এখন পর্যন্ত ৬২৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আর এ বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এক হাজার ৮২ জন আক্রান্ত হয়েছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু) এর মতে, ‘অনাকাঙ্খিত’ এ মহামারীতে এ বছর এখন পর্যন্ত এক হাজার ৪২৭ জন মারা গেছেন। এছাড়া ইবোলায় আক্রান্ত হয়েছেন দুই হাজার ৬১৫ জন।
তবে হু মনে করে, এই সংখ্যাটি প্রকৃত সংখ্যার চেয়ে অনেক কম। কারণ, অনেকক্ষেত্রেই সামজিকভাবে ইবোলায় আক্রান্তের তথ্য প্রকাশ করা হয় না।
এই অবস্থার মধ্যে ইবোলার মহামারী নিয়ে আলোচনার জন্য গিনির রাজধানীতে পশ্চিম আফ্রিকার দেশগুলোর স্বাস্থ্যমন্ত্রীরা একত্রিত হচ্ছেন।
বুধবার, ২৬ জুন, ২০১৩
সুপ্রিম কোর্টে মিথ্যা মামলা প্রমাণিত হবে আল্লামা দেলেওয়ার হোছাইন সাঈদী
সুপ্রিমকোর্টে শুনানির জন্য অপেক্ষমাণ মামলার প্রস্তুতি ও দিক নির্দেশনার জন্য রবিবার ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে জামায়াত নেতা আল্লামা দেলাওয়ার হোসাইন সাঈদীর সঙ্গে তার দুজন আইনজীবী সাক্ষাৎ করেছেন।
অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম ও মতিউর রহমান আকন্দ তার সঙ্গে দেখা করেন বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ডিফেন্স অফিস এক্সিকিউটিভ এমএম রহমান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়।
আল্লামা সাঈদী তার বিরুদ্ধে ঘোষিত ফাঁসির আদেশ বাতিলের জন্য সুপ্রিমকোর্টে আপিল দায়ের করেছেন। মামলাটি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। এ মামলার আইনি বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য আল্লামা সাঈদী আইনজীবীদের দিকনির্দেশনা দেন।
যে দু’টি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রমাণ এবং উক্ত অভিযোগের ফ্যাক্টস্ ও আইনি যুক্তি তুলে ধরার জন্য আল্লামা সাঈদী আইনজীবীদেরকে পরামর্শ দেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার হাজার কোটি মাইলের মধ্যেও আমার কোনো অবস্থান ছিল না। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এই মামলায় আমাকে সাজা দেয়া হয়েছে।’
জামায়াতের সিনিয়র এই নেতা বলেন, ‘মাননীয় ট্রাইব্যুনালের নিকট আমি পাঁচ মিনিট সময় চেয়েছিলাম আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের জবাব দেয়ার জন্য। কিন্তু আমাকে সে সুযোগও দেয়া হয়নি।’
‘সরকার জামায়াত নেতাদেরকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক এ মামলায় সাজা দিয়ে ইসলামী আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেয়ার চক্রান্ত করছে। কিন্তু সরকারের সকল ষড়যন্ত্র এদেশের তৌহিদী জনতা নস্যাৎ করে দেবে; ইনশাআল্লাহ’ যোগ করেন তিনি।
আল্লামা সাঈদী বলেন, ‘যারা আল্লাহর একত্ববাদের আওয়াজ বন্ধ করে দিতে চায় আল্লাহ তায়ালা তাদের আওয়াজ বন্ধ করে দেবেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জমিন আল্লাহ ইসলামের জন্য কবুল করে নিয়েছেন।’
‘আজ হোক কাল হোক ইসলামের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। যে জমিনে অন্যায়, অসত্য ও মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে শিশু-কিশোর, তরুণ, বৃদ্ধ ও নারীরা অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়, সে জমিনে অবশ্যই আল্লাহর দ্বীন বিজয় লাভ করবে এবং জালেম শাহীর পতন ঘটবে’ বলেন তিনি।
জামায়াতের সিনিয়র এই নেতা বলেন, ‘আমি মৃত্যুর পরওয়া করি না। সারা জীবন শহীদী মৃত্যু কামনা করেছি। লক্ষ লক্ষ মানুষকে নিয়ে উন্মুক্ত ময়দানে আল্লাহর কাছে দু’হাত তুলে দোয়া করেছি শহীদী মৃত্যুবরণের জন্য। স্বাভাবিক মৃত্যুর মধ্যে কোনো গৌরব নেই, শহীদী মৃত্যু মানুষকে গৌরবান্বিত এবং মহিমান্বিত করে।’
তিনি বলেন, ‘আমি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার ও ঈমানের কথা বলার কারণে হাজার বার জীবন দিতে প্রস্তুত। আমি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, শহীদ হাসানুল বান্না, সাইয়্যেদ কুতুব ও শহীদ আবদুল কাদের আওদাহ্কে শহীদ করে দ্বীনের আওয়াজ বন্ধ করা যায়নি।’
‘তাদের রক্ত শুধু মিসর নয়, সারা পৃথিবীতে কথা বলছে। আমি সেই দ্বীনে হকের দায়িত্ব পালনের অপরাধে যে মৃত্যু, সেই মৃত্যুই কামনা করি’ যোগ করেন তিনি।
আল্লামা সাঈদী বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে অভিযোগে আমাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে সুপ্রিমকোর্টে তা মিথ্যা প্রমাণিত হবে এবং আমি কোরআনের ময়দানে ফিরে যাব; ইনশাআল্লাহ।
অ্যাডভোকেট তাজুল ইসলাম ও মতিউর রহমান আকন্দ তার সঙ্গে দেখা করেন বলে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের ডিফেন্স অফিস এক্সিকিউটিভ এমএম রহমান স্বাক্ষরিত বিবৃতিতে বলা হয়।
আল্লামা সাঈদী তার বিরুদ্ধে ঘোষিত ফাঁসির আদেশ বাতিলের জন্য সুপ্রিমকোর্টে আপিল দায়ের করেছেন। মামলাটি শুনানির অপেক্ষায় রয়েছে। এ মামলার আইনি বিষয়ে প্রস্তুতির জন্য আল্লামা সাঈদী আইনজীবীদের দিকনির্দেশনা দেন।
যে দু’টি অভিযোগে তাকে মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়েছে তার বিরুদ্ধে প্রয়োজনীয় প্রমাণ এবং উক্ত অভিযোগের ফ্যাক্টস্ ও আইনি যুক্তি তুলে ধরার জন্য আল্লামা সাঈদী আইনজীবীদেরকে পরামর্শ দেন।
এ সময় তিনি বলেন, ‘আমার বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তার হাজার কোটি মাইলের মধ্যেও আমার কোনো অবস্থান ছিল না। শুধুমাত্র রাজনৈতিক প্রতিহিংসা চরিতার্থ করার জন্য এই মামলায় আমাকে সাজা দেয়া হয়েছে।’
জামায়াতের সিনিয়র এই নেতা বলেন, ‘মাননীয় ট্রাইব্যুনালের নিকট আমি পাঁচ মিনিট সময় চেয়েছিলাম আমার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগের জবাব দেয়ার জন্য। কিন্তু আমাকে সে সুযোগও দেয়া হয়নি।’
‘সরকার জামায়াত নেতাদেরকে মিথ্যা ও ষড়যন্ত্রমূলক এ মামলায় সাজা দিয়ে ইসলামী আন্দোলনকে স্তব্ধ করে দেয়ার চক্রান্ত করছে। কিন্তু সরকারের সকল ষড়যন্ত্র এদেশের তৌহিদী জনতা নস্যাৎ করে দেবে; ইনশাআল্লাহ’ যোগ করেন তিনি।
আল্লামা সাঈদী বলেন, ‘যারা আল্লাহর একত্ববাদের আওয়াজ বন্ধ করে দিতে চায় আল্লাহ তায়ালা তাদের আওয়াজ বন্ধ করে দেবেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, বাংলাদেশের জমিন আল্লাহ ইসলামের জন্য কবুল করে নিয়েছেন।’
‘আজ হোক কাল হোক ইসলামের বিজয় অবশ্যম্ভাবী। যে জমিনে অন্যায়, অসত্য ও মিথ্যার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ করতে গিয়ে শিশু-কিশোর, তরুণ, বৃদ্ধ ও নারীরা অকাতরে জীবন বিলিয়ে দেয়, সে জমিনে অবশ্যই আল্লাহর দ্বীন বিজয় লাভ করবে এবং জালেম শাহীর পতন ঘটবে’ বলেন তিনি।
জামায়াতের সিনিয়র এই নেতা বলেন, ‘আমি মৃত্যুর পরওয়া করি না। সারা জীবন শহীদী মৃত্যু কামনা করেছি। লক্ষ লক্ষ মানুষকে নিয়ে উন্মুক্ত ময়দানে আল্লাহর কাছে দু’হাত তুলে দোয়া করেছি শহীদী মৃত্যুবরণের জন্য। স্বাভাবিক মৃত্যুর মধ্যে কোনো গৌরব নেই, শহীদী মৃত্যু মানুষকে গৌরবান্বিত এবং মহিমান্বিত করে।’
তিনি বলেন, ‘আমি আল্লাহর প্রতি ঈমান আনার ও ঈমানের কথা বলার কারণে হাজার বার জীবন দিতে প্রস্তুত। আমি স্মরণ করিয়ে দিতে চাই, শহীদ হাসানুল বান্না, সাইয়্যেদ কুতুব ও শহীদ আবদুল কাদের আওদাহ্কে শহীদ করে দ্বীনের আওয়াজ বন্ধ করা যায়নি।’
‘তাদের রক্ত শুধু মিসর নয়, সারা পৃথিবীতে কথা বলছে। আমি সেই দ্বীনে হকের দায়িত্ব পালনের অপরাধে যে মৃত্যু, সেই মৃত্যুই কামনা করি’ যোগ করেন তিনি।
আল্লামা সাঈদী বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি, যে অভিযোগে আমাকে ফাঁসির আদেশ দেয়া হয়েছে সুপ্রিমকোর্টে তা মিথ্যা প্রমাণিত হবে এবং আমি কোরআনের ময়দানে ফিরে যাব; ইনশাআল্লাহ।
রবিবার, ২০ নভেম্বর, ২০১১
১-০ গোলে মালয়েশিয়ার হাতে মায়ানমারের পরাজয়
ফাকরীর গোলে উত্তেজিত মালয়েশিয়ার খেলোয়াড়। |
ইন্দোনেশিয়াঃ গত ১৯শে নভেম্ব্রর মালয়েশিয়ার সময় রাত ৯টা ইন্দোনেশিয়ার
‘২৬তম সী গেমইস’ এর উদ্যেগে ইন্দোনেশিয়া জাকারতার ‘গ্যালোরা বোং কার্নো স্ট্যাডিয়াম’এ
মালয়েশিয়া বনাম মায়ানমার ফুটবল খেলা অনুষ্টিত হয়।দু’দলই সুন্দর খেলা উপহার দেয়।খেলার
মান যথাক্রমে ৬৫%, ৭৮%, বিরতির পর ৭৫মিনিটের মাথায় দূর্ভাগ্যক্রমে মালয়েশিয়ার খেলোয়াড়
ফাকরীর পায়ের জোরে মানয়ানমারের গোলে আগাত হানে।দু’দলই সেমি ফাইনালে অংশ গ্রহন করে,
মালয়েশিয়া ফাইনালের খাতায় নাম লিখে।
এতে সদস্যতা:
পোস্টগুলি (Atom)